কানাডার কুইবেক হসপিটালে গত
সপ্তাহে ভর্তি হলেন ক্যারোলেন
বিলারজিওন।
পাকস্থলীতে প্রদাহসহ
নানা সমস্যা রয়েছে তার। কিন্তু
অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে গেলো।
চিকিৎসা শেষে যখন হাসপাতাল
থেকে বের হলেন তিনি, ছাড়পত্র
থেকে জানা গেলো, তার
একটি ফুটফুটে কন্যাসন্তান হয়েছে।
সিবিসি নিউজকে এই আকস্মিক
ঘটনার কথা বলতে গিয়ে ক্যারোলিন
বলেন, ''আমি হঠাৎ অসুস্থ বোধ করি।
মনে হচ্ছিল
পাকস্থলীতে নানা সমস্যা হচ্ছে।
এমনিতেই
পাকস্থলীতে সমস্যা রয়েছে আমার।
আমি ও আমার স্বামী সন্তানের
বিষয়টি আশাই
করিনি এবং তা হওয়ারও কথা ছিল
না।হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর
আমাকে জানানো হয় যে, আমি ৩৯
সপ্তাহের গর্ভবতী।''
সেখানে তিনি ৭ পাউন্ড এবং ১১
আউন্স ওজনের এক সুস্থ কন্যাশিশুর
জন্ম দিয়েছেন।
ওই নারী আরো জানান,
গর্ভবতী হওয়ার কারণে তার ওজন ২০
পাউন্ড বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু এ
বিষয়টি জানতেনই না তিনি। তাই
আরো পুষ্টিকর খাবার
খাওয়া হয়নি বা গর্ভবতী মা হিসেবে
বিশেষ যত্নও নেননি নিজের।
তার চিকিৎসকরা বলেন, গর্ভে তার
সন্তানের অবস্থান কিছুটা এদিক-
ওদিক হয়। যার
কারণে পাকস্থলী ঠিকমতো খাবার
গ্রহণ করতে পারছিল না।
ক্যারোলিন এবং তার
স্বামী ল্যানটিয়ার বলেন, ''অবশ্যই
আমরা একটা সন্তান
নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু এখনি নয়।
আবার এমনটা আশাও করিনি। বিগত
৯ মাস ধরে এ জন্য
কোনো যত্নআত্তি করা হয়নি।
আমরা কোনোভাবেই বুঝতেও
পারিনি বিষয়টি।''
এখন শিশুটি ভালো আছে এবং এটাই
সবচেয়ে বড় কথা।
?
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪
bipasa moron kando ha ha ha
অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন বিপাশা
২০১৪ ডিসেম্বর ১০ ১৫:২৪:৩৫
বঙ্গললনা বিপাশা বসু এমনিতে বেশ
সাহসী, একমাত্র ভয় পান জলকে।
কারণ সাঁতার জানেন না তিনি।
কিন্তু কথায় আছে, 'যেখানে ভূতের ভয়
সেখানে সন্ধে হয়'। নতুন
ছবি 'অ্যালোন'র
শ্যুটিং করতে গিয়ে সেই
জলে নামতে হল তাঁকে।
একটি শুটিং করতে গিয়ে জলে প্রায়
ডুবে যাচ্ছিলেন এই বলিসুন্দরী।
কোনওমতে একটুর জন্যে বেঁচে গেলেন
তিনি। 'অ্যালোন' ছবির
একটি দৃশ্যে বিপাশাকে তাঁর কো-
স্টার করণ সিং গ্রোভারের
সঙ্গে কেরালার ব্যাক
ওয়াটারে জেট-স্কি করতে হবে ।
সেখানেই ঘটে এই বিপত্তি।
শ্যুটিং ঠিকমতো শুরু হলেও একটু পরেই
ঘটে বিপত্তিটি। করণের
পেছনে বসে থাকা বিপাশা
ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে গেলেন
জলে। যেহেতু তিনি সাঁতার জানেন
না, তাই জলে ডুবে যাচ্ছিলেন। ছবির
প্রোডাকশন টিমের সকলে তখন বহু
দূরে। তাই
বিপাশাকে বাঁচাতে জলে ঝাঁপিয়ে
পরলেন করণ সিং গ্রোভার।
কোনওমতে বিপাশাকে উদ্ধার
করে একটা নৌকায় তুলে,
পাড়ে আনা হয়। এরপর বেশ কয়েক
ঘণ্টা ট্রমার মধ্যে ছিলেন বিপাশা।
তবে অন্য কোনও
অভিনেত্রী হলে হয়তো ওই ঘটনার
পরে বাড়ি চলে যেতেন। কিন্তু
বিপাশা খুব প্রফেশনাল‚ তাই সুস্থ
হয়ে শুটিং শেষ করে তবেই ফিরলেন
বাড়ি।
শোনা যাচ্ছে প্রথমে বিপস
পরিচালককে এই
সিনটা ছবি থেকে বাদ দিতে অনুরোধ
করেন। কিন্তু পরিচালক যখন জানান
এই সিনটা খুব গুরুত্বপূর্ণ তখন
অনিচ্ছা সত্ত্বেও রাজি হয়ে যান
তিনি।
?
২০১৪ ডিসেম্বর ১০ ১৫:২৪:৩৫
বঙ্গললনা বিপাশা বসু এমনিতে বেশ
সাহসী, একমাত্র ভয় পান জলকে।
কারণ সাঁতার জানেন না তিনি।
কিন্তু কথায় আছে, 'যেখানে ভূতের ভয়
সেখানে সন্ধে হয়'। নতুন
ছবি 'অ্যালোন'র
শ্যুটিং করতে গিয়ে সেই
জলে নামতে হল তাঁকে।
একটি শুটিং করতে গিয়ে জলে প্রায়
ডুবে যাচ্ছিলেন এই বলিসুন্দরী।
কোনওমতে একটুর জন্যে বেঁচে গেলেন
তিনি। 'অ্যালোন' ছবির
একটি দৃশ্যে বিপাশাকে তাঁর কো-
স্টার করণ সিং গ্রোভারের
সঙ্গে কেরালার ব্যাক
ওয়াটারে জেট-স্কি করতে হবে ।
সেখানেই ঘটে এই বিপত্তি।
শ্যুটিং ঠিকমতো শুরু হলেও একটু পরেই
ঘটে বিপত্তিটি। করণের
পেছনে বসে থাকা বিপাশা
ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে গেলেন
জলে। যেহেতু তিনি সাঁতার জানেন
না, তাই জলে ডুবে যাচ্ছিলেন। ছবির
প্রোডাকশন টিমের সকলে তখন বহু
দূরে। তাই
বিপাশাকে বাঁচাতে জলে ঝাঁপিয়ে
পরলেন করণ সিং গ্রোভার।
কোনওমতে বিপাশাকে উদ্ধার
করে একটা নৌকায় তুলে,
পাড়ে আনা হয়। এরপর বেশ কয়েক
ঘণ্টা ট্রমার মধ্যে ছিলেন বিপাশা।
তবে অন্য কোনও
অভিনেত্রী হলে হয়তো ওই ঘটনার
পরে বাড়ি চলে যেতেন। কিন্তু
বিপাশা খুব প্রফেশনাল‚ তাই সুস্থ
হয়ে শুটিং শেষ করে তবেই ফিরলেন
বাড়ি।
শোনা যাচ্ছে প্রথমে বিপস
পরিচালককে এই
সিনটা ছবি থেকে বাদ দিতে অনুরোধ
করেন। কিন্তু পরিচালক যখন জানান
এই সিনটা খুব গুরুত্বপূর্ণ তখন
অনিচ্ছা সত্ত্বেও রাজি হয়ে যান
তিনি।
?
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪
kiss
ইমরান: তোমাকে ১টা kiss
করি?
মেয়ে: না।
ইমরান: ১টা করি?
মেয়ে: বললাম তো না
.
ইমরান: একবার...
.
.
.
মেয়ে:
ওই....? আমি কি তোর
শিক্ষক?
আমার কাছ
থেকে আনুমতি নিতে হবে?
জোর
করে করতে পারিস
না????
করি?
মেয়ে: না।
ইমরান: ১টা করি?
মেয়ে: বললাম তো না
.
ইমরান: একবার...
.
.
.
মেয়ে:
ওই....? আমি কি তোর
শিক্ষক?
আমার কাছ
থেকে আনুমতি নিতে হবে?
জোর
করে করতে পারিস
না????
amar ma
মা'খুব
ভোরে বিছানা থেকে উঠে নামাজ
পড়ে, আমাদেরকে ডাকবে,
কিরে উঠিবেন না, তোমার বই
পড়া নাই। মাইনষের ছোয়া দেখ কেমন
করি পড়া লেখা করেছে আর
তোমরা এখনো নিন পাড়েছেন।
(কথা গুলা দিনাজপুরের অঞ্চলিক
ভাষা)
উঠ হইছে আর নিন পাড়ির
লাইগবেনা,অনেকটা বেলা হইছে, এখন
বই ধরি বইসো।আমার মা যদিও
পড়া লেখা বিষয়ে অজ্ঞ তবুও শিক্ষার
কোন রুপোই কমতি ছিলনা।নিজের
নামটাও হয়তো ভাল
করে লিখতে পারবেন না কিন্তু
ছেলে মেয়েরা এমন হোক
সেটা আমার মা শুধু নয় কোন
মা'য়ি সেটা চাননা।
এই শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে বই
পড়া,তবে যা পড়েছি,বুঝেছি সবটুকু
নিজের জ্ঞাণে।কেউ
ছিলনা প্রাইভেট পড়ানোর আর
থাকলেও তেমন অর্থনৈতিক সার্পোট
ছিলনা বাড়ি থেকে!
সাঁতরে উঁতরে যতটা পারা যায় আর
কি!
বই পড়া শেষ হলে মা খাবার
নিয়ে হাজির। সবাই
একসাথে খেয়ে স্কুলে যাওয়ার উদ্দোগ
নিতে হয়।স্কুল বই তখন বাজার
করা ব্যাগের মধ্যে নিতাম।সেই
ব্যাগও আবার সহজে জুটতোনা। বাবার
কাছে সেই সময় বিশ টাকার মূল্য ছিল
প্রচুর।
অভাবী সংসারে পড়া লেখা করা একটা বিলাসিতাও
বটে!
যাহোক,মা অনেক সুন্দর
করে সাজিয়ে দিতেন।মাথার চুল
চিরনি করাই দিতেন প্রায় পাঁচ
মিনিট ধরে।আমি বলতাম ,মা হইছে,
থাউক আর নাগিবেনা।
মা বলতেন,
আরে বোকা স্কুলে গেলে এনা ভালভাবে যাবার
নাগে।পরিস্কার থাকলে পড়া ভাল
হয়।
সব শেষে স্কুলে যাবার সময় দুই
টাকার বায়না ধরতাম।
এ'মা একখান 'দুইটাকি'দেতো?
নাইবা,আইজ যা কাইলকা নিস।আর
তোর আব্বা এখন ঘুমাছে,
ডাকাইলে রাগ হইবে। আমিও নাছর
বান্দা দুই টাকা নিয়েই প্রায়
স্কুলে যাইতাম।
আমার মনে আছে, একদিন আমার ছোট
বোনের
সাথে ঝগরা করে না খেয়ে স্কুলে বের
হইছি, মা ভাতের থালা নিয়ে পিছন
পিছন অনেক দূর গিয়ে আমাকে ভাত
খাইয়েছে।
ছোট বেলায় হয়তোবা মা'য়ের
ভালবাসাটা অতটা বুঝতাম না আর
যখন বুঝতে পারি তখন সবাই মা'য়ের
থেকে একটু হলেও দূরে চলে যাই।
এভাবেই আমার মা আমাদের তিন
ভাই বোনদের একটু হলেও শিক্ষিত
করেছেন।যদিও এখনো পড়া লেখা শেষ
করতে অনেক বাকি আছে, তবুও
বলবো আজ এই লিখার পিছনে আমার
মা"য়ের সবচেয়ে বড় হাত আছে।
যেটুকু জ্ঞাণ অর্জন করেছি সবই মায়ের
হাতে খড়ি। মা এখনো প্রতিদিনের
রুটিন ঠিক রেখেছেন,মা'য়ের
ভালবাসার কমতি হয়না,কিন্তু
আমরা ছেলে মেয়েরা ঠিকই সেই
মা'য়েদের ভালবাসা থেকে বঞ্চিত
করি।
মা তোমার চরণে মরণ যেন
হয়গো আমার। তুমি হাজার কোটি বছর
বেছে থাকো মা"।।
ভোরে বিছানা থেকে উঠে নামাজ
পড়ে, আমাদেরকে ডাকবে,
কিরে উঠিবেন না, তোমার বই
পড়া নাই। মাইনষের ছোয়া দেখ কেমন
করি পড়া লেখা করেছে আর
তোমরা এখনো নিন পাড়েছেন।
(কথা গুলা দিনাজপুরের অঞ্চলিক
ভাষা)
উঠ হইছে আর নিন পাড়ির
লাইগবেনা,অনেকটা বেলা হইছে, এখন
বই ধরি বইসো।আমার মা যদিও
পড়া লেখা বিষয়ে অজ্ঞ তবুও শিক্ষার
কোন রুপোই কমতি ছিলনা।নিজের
নামটাও হয়তো ভাল
করে লিখতে পারবেন না কিন্তু
ছেলে মেয়েরা এমন হোক
সেটা আমার মা শুধু নয় কোন
মা'য়ি সেটা চাননা।
এই শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে বই
পড়া,তবে যা পড়েছি,বুঝেছি সবটুকু
নিজের জ্ঞাণে।কেউ
ছিলনা প্রাইভেট পড়ানোর আর
থাকলেও তেমন অর্থনৈতিক সার্পোট
ছিলনা বাড়ি থেকে!
সাঁতরে উঁতরে যতটা পারা যায় আর
কি!
বই পড়া শেষ হলে মা খাবার
নিয়ে হাজির। সবাই
একসাথে খেয়ে স্কুলে যাওয়ার উদ্দোগ
নিতে হয়।স্কুল বই তখন বাজার
করা ব্যাগের মধ্যে নিতাম।সেই
ব্যাগও আবার সহজে জুটতোনা। বাবার
কাছে সেই সময় বিশ টাকার মূল্য ছিল
প্রচুর।
অভাবী সংসারে পড়া লেখা করা একটা বিলাসিতাও
বটে!
যাহোক,মা অনেক সুন্দর
করে সাজিয়ে দিতেন।মাথার চুল
চিরনি করাই দিতেন প্রায় পাঁচ
মিনিট ধরে।আমি বলতাম ,মা হইছে,
থাউক আর নাগিবেনা।
মা বলতেন,
আরে বোকা স্কুলে গেলে এনা ভালভাবে যাবার
নাগে।পরিস্কার থাকলে পড়া ভাল
হয়।
সব শেষে স্কুলে যাবার সময় দুই
টাকার বায়না ধরতাম।
এ'মা একখান 'দুইটাকি'দেতো?
নাইবা,আইজ যা কাইলকা নিস।আর
তোর আব্বা এখন ঘুমাছে,
ডাকাইলে রাগ হইবে। আমিও নাছর
বান্দা দুই টাকা নিয়েই প্রায়
স্কুলে যাইতাম।
আমার মনে আছে, একদিন আমার ছোট
বোনের
সাথে ঝগরা করে না খেয়ে স্কুলে বের
হইছি, মা ভাতের থালা নিয়ে পিছন
পিছন অনেক দূর গিয়ে আমাকে ভাত
খাইয়েছে।
ছোট বেলায় হয়তোবা মা'য়ের
ভালবাসাটা অতটা বুঝতাম না আর
যখন বুঝতে পারি তখন সবাই মা'য়ের
থেকে একটু হলেও দূরে চলে যাই।
এভাবেই আমার মা আমাদের তিন
ভাই বোনদের একটু হলেও শিক্ষিত
করেছেন।যদিও এখনো পড়া লেখা শেষ
করতে অনেক বাকি আছে, তবুও
বলবো আজ এই লিখার পিছনে আমার
মা"য়ের সবচেয়ে বড় হাত আছে।
যেটুকু জ্ঞাণ অর্জন করেছি সবই মায়ের
হাতে খড়ি। মা এখনো প্রতিদিনের
রুটিন ঠিক রেখেছেন,মা'য়ের
ভালবাসার কমতি হয়না,কিন্তু
আমরা ছেলে মেয়েরা ঠিকই সেই
মা'য়েদের ভালবাসা থেকে বঞ্চিত
করি।
মা তোমার চরণে মরণ যেন
হয়গো আমার। তুমি হাজার কোটি বছর
বেছে থাকো মা"।।
মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
Ho dear
Akram Hassan shared a post with you on Google+. Google+ makes sharing on the web more like sharing in real life. Learn more.
Join Google+Akram Hassan shared Tuna Tuncer's post with you. Ho dear |
Tuna Tuncer LAURA PAUSINI / IT IS NOT GOODBYE... Accompanied by images from the movie ...Sweet November View or comment on Akram Hassan's post » |
You have received this message because Akram Hassan shared it with akram.attose.1919@blogger.com. Unsubscribe from these emails. You can't reply to this email. View the post to add a comment. Google Inc., 1600 Amphitheatre Pkwy, Mountain View, CA 94043 USA |
mojar kiss
স্যার,আপনি কাউকে কখনো Kiss
করেছেন?
ফুটবলের মতো চোখ বড় বড়
করে তাকিয়ে শারিত বলে,
_কি বলো এসব? মাথা ঠিক।
আছে তোমার??
_হ্যা বা না বলুন,কথা প্যাঁচান কেন?
এরকম গরম কথা শুনে শারিত
এমনিতেই
বেঁকিয়ে আছে,চোখ নিচু করে নতুন
জামাই এর মতো লজ্জাবতী কিঞ্চিৎ
হাসি দিয়ে বলে,
_না করি নাই।
একটু সাহস
নিয়ে ছাত্রী তাসফি কে বলে,তুমি করেছো?
_কত করলাম...এটা তো সিম্পল
ব্যাপার।
_সিম্পল ব্যাপার???!!! শারিত
বিস্ময়ে আকাশ
থেকে মাটিতে পড়া বাদ
দিয়ে মাটি থেকে আকাশে উঠে।
_হ্যা,সিম্পলই তো।
তুলতুলে গালে আমার
উষ্ণ ঠোটের ছোয়ায় কতজনের
মুখে হাসির
ঝর্না বহে তা কি আপনি জানেন?
শারিতের মুখ দিয়ে কথা বের হয়
না....শুধু
ঠোট কামড়াতে থাকে তাসফির
কথা শুনে।
বলছে কি মেয়েটা।
মাত্র তিন মাস
হলো ওকে পড়াচ্ছে শারিতইন্টার
ফাস্ট
ইয়ার....যৌবনের নুপূর পায়ে তা ধিন
তা ধিন করছে যার
পাগলীমনা আবেগ।
তাই বলে এখন ও
যা বলছে তা তো কল্পনাতীত!!!
ওর বাবা পুলিশ, সেই
সুবাদে ওরা পুলিশ
কোয়ার্টার এ থাকে।এমনিতেই
শারিত
এই কোয়ার্টার এ
তাসফি কে পড়াতে আসলে মুখের উপর
মেক আপের সাত তলা ফাউন্ডেশন আর
আধুনিক ড্রেস আপে কোনটা মাও (মা)
আর কোনটা ছাও (মেয়ে) চিনতে ওর
কষ্ট
হয়,তার উপর এই
সুন্দরি সৌদামিনী কে পড়ানো...
কঠিন
এক অভিজ্ঞতা।
_স্যার,কি ভাবছেন?
_না কিছু না।কাকে কাকে কিস
করেছো জানতে পারি?
_অবশ্যই স্যার।আমার দুই বৎসরের ভাই
জয়....তিন বছরের ফুফাতো ভাই
শিশির সহ
বাসার সব বাচ্চা কাচ্চাদের।
ওরা আমার খুব ভক্ত।
বলেই হৃদয় কাঁপা এক হাসি দেয়
তাসফি।
_তাসফি এক গ্লাস
পানি নিয়ে আসো তো।
_জ্বি স্যার।
পানি আনতে গেলে শারিত ভাবে,
"কি মেয়েরে বাবা....একেবারে
রহস্যময়
বারমুডা ট্রাইঙ্গেল....কি ভয় টাই
না দেখয়ে দিল।"
_এই যে স্যার,পানি।
পানি পান করার পর শারিত বলে,
_আজ আর পড়াবো না,আসি।
বাসা থেকে বের হয়ে শারিতের
মনেও
কিঞ্চিৎ ভাবাবেগ জাগে,"ইশ,ঐ উষ্ণ
ঠোটের পরশটা যদি আমার
গালে লাগতো কখনো!!!"
*
*
akram
*
*
করেছেন?
ফুটবলের মতো চোখ বড় বড়
করে তাকিয়ে শারিত বলে,
_কি বলো এসব? মাথা ঠিক।
আছে তোমার??
_হ্যা বা না বলুন,কথা প্যাঁচান কেন?
এরকম গরম কথা শুনে শারিত
এমনিতেই
বেঁকিয়ে আছে,চোখ নিচু করে নতুন
জামাই এর মতো লজ্জাবতী কিঞ্চিৎ
হাসি দিয়ে বলে,
_না করি নাই।
একটু সাহস
নিয়ে ছাত্রী তাসফি কে বলে,তুমি করেছো?
_কত করলাম...এটা তো সিম্পল
ব্যাপার।
_সিম্পল ব্যাপার???!!! শারিত
বিস্ময়ে আকাশ
থেকে মাটিতে পড়া বাদ
দিয়ে মাটি থেকে আকাশে উঠে।
_হ্যা,সিম্পলই তো।
তুলতুলে গালে আমার
উষ্ণ ঠোটের ছোয়ায় কতজনের
মুখে হাসির
ঝর্না বহে তা কি আপনি জানেন?
শারিতের মুখ দিয়ে কথা বের হয়
না....শুধু
ঠোট কামড়াতে থাকে তাসফির
কথা শুনে।
বলছে কি মেয়েটা।
মাত্র তিন মাস
হলো ওকে পড়াচ্ছে শারিতইন্টার
ফাস্ট
ইয়ার....যৌবনের নুপূর পায়ে তা ধিন
তা ধিন করছে যার
পাগলীমনা আবেগ।
তাই বলে এখন ও
যা বলছে তা তো কল্পনাতীত!!!
ওর বাবা পুলিশ, সেই
সুবাদে ওরা পুলিশ
কোয়ার্টার এ থাকে।এমনিতেই
শারিত
এই কোয়ার্টার এ
তাসফি কে পড়াতে আসলে মুখের উপর
মেক আপের সাত তলা ফাউন্ডেশন আর
আধুনিক ড্রেস আপে কোনটা মাও (মা)
আর কোনটা ছাও (মেয়ে) চিনতে ওর
কষ্ট
হয়,তার উপর এই
সুন্দরি সৌদামিনী কে পড়ানো...
কঠিন
এক অভিজ্ঞতা।
_স্যার,কি ভাবছেন?
_না কিছু না।কাকে কাকে কিস
করেছো জানতে পারি?
_অবশ্যই স্যার।আমার দুই বৎসরের ভাই
জয়....তিন বছরের ফুফাতো ভাই
শিশির সহ
বাসার সব বাচ্চা কাচ্চাদের।
ওরা আমার খুব ভক্ত।
বলেই হৃদয় কাঁপা এক হাসি দেয়
তাসফি।
_তাসফি এক গ্লাস
পানি নিয়ে আসো তো।
_জ্বি স্যার।
পানি আনতে গেলে শারিত ভাবে,
"কি মেয়েরে বাবা....একেবারে
রহস্যময়
বারমুডা ট্রাইঙ্গেল....কি ভয় টাই
না দেখয়ে দিল।"
_এই যে স্যার,পানি।
পানি পান করার পর শারিত বলে,
_আজ আর পড়াবো না,আসি।
বাসা থেকে বের হয়ে শারিতের
মনেও
কিঞ্চিৎ ভাবাবেগ জাগে,"ইশ,ঐ উষ্ণ
ঠোটের পরশটা যদি আমার
গালে লাগতো কখনো!!!"
*
*
akram
*
*
আল্লাহকে ভয় করুন
কতো তুচ্ছ আমাদের এই
জীবন,যে জীবনের কোনও
গ্যারান্টি নাই।
এই দুনিয়ায় আসতে কতো কষ্ট
কতো প্রতিক্ষা!
কিন্তু মৃত্যু এক নিমিশেই হয়ে যায়।
কেউ রাস্তা পার হচ্ছে, হঠাৎ
একটি ট্রাক এসে তাকে পৃষ্ট
করে গেলো রাস্তার সাথে।
কি ভয়ানক মৃত্যু, কেউ
কি পারতো থাকে বাচাতে?
পারতো না। কারণ তার মৃত্যু তার
কপালে যেরকম করে লেখা আছে,
সে ভাবেই হবে। যতই চেষ্টা করুন মৃত্যু
আপনার হবেই।মুহুর্স রুগিকে যতই
লাইফ সার্পোট দেন, মৃত্যু তার
কপালে লেখা থাকলে কারও
স্বদ্ধি নেই তাকে বাচানোর।
যেকোনো সময়,
যেকোনো মুহূর্তে আপনার মৃত্যু
হতে পারে।
বাতি জালাতে সুইচ দিছেন, হঠাৎ
কারেন্টে বেজে যেতে পারেন, চুলয়
আগুন ধরাকে গিয়ে কাপড়ে আগুন
লেগে জলসে যেতে পারেন।
এমন কি এই status লেখার পর হয়
তো আমি মারা যেতে পারি অথবা আপনি status
পড়ার পড়ই মারা যেতে পারেন।এক
কথায় বেচে থাকার সময়ের কোনও
গ্যারান্টি নাই।
তাই বলে কি আমাদের
থেমে থাকলে চলবে?
অবশ্যই না,জীবন গতিশীল। এই জীবন
নামক গাড়ি চালাতে চালাতে কখন
যে ভুলে যাই মৃত্যুর কথা...
চলতে থাকি অন্য
পথে,ডুবে থাকি দুনিয়ার রসে।মগ্ন
হই,মুগ্ধ হই।কিন্তু মৃত্যু হবে, তার পর
দুনিয়ার চলার উপর বিচার
এগুলো বেলুম ভুলে যাই।
এভাবে কি চললে হবে? আসুন ভায়েরা,
সবাই এমন ভাবে চলি যেনও একটাই
আমাদের শেষ দিন।
মানে কখনোকারও পাওনা না রেখে,
কারও হক না মেরে সবসময় মৃত্যুর জন্য
প্রস্তুত থাকি।আর একমাত্র
আল্লাহকে সব সময়ই ভয় কর
জীবন,যে জীবনের কোনও
গ্যারান্টি নাই।
এই দুনিয়ায় আসতে কতো কষ্ট
কতো প্রতিক্ষা!
কিন্তু মৃত্যু এক নিমিশেই হয়ে যায়।
কেউ রাস্তা পার হচ্ছে, হঠাৎ
একটি ট্রাক এসে তাকে পৃষ্ট
করে গেলো রাস্তার সাথে।
কি ভয়ানক মৃত্যু, কেউ
কি পারতো থাকে বাচাতে?
পারতো না। কারণ তার মৃত্যু তার
কপালে যেরকম করে লেখা আছে,
সে ভাবেই হবে। যতই চেষ্টা করুন মৃত্যু
আপনার হবেই।মুহুর্স রুগিকে যতই
লাইফ সার্পোট দেন, মৃত্যু তার
কপালে লেখা থাকলে কারও
স্বদ্ধি নেই তাকে বাচানোর।
যেকোনো সময়,
যেকোনো মুহূর্তে আপনার মৃত্যু
হতে পারে।
বাতি জালাতে সুইচ দিছেন, হঠাৎ
কারেন্টে বেজে যেতে পারেন, চুলয়
আগুন ধরাকে গিয়ে কাপড়ে আগুন
লেগে জলসে যেতে পারেন।
এমন কি এই status লেখার পর হয়
তো আমি মারা যেতে পারি অথবা আপনি status
পড়ার পড়ই মারা যেতে পারেন।এক
কথায় বেচে থাকার সময়ের কোনও
গ্যারান্টি নাই।
তাই বলে কি আমাদের
থেমে থাকলে চলবে?
অবশ্যই না,জীবন গতিশীল। এই জীবন
নামক গাড়ি চালাতে চালাতে কখন
যে ভুলে যাই মৃত্যুর কথা...
চলতে থাকি অন্য
পথে,ডুবে থাকি দুনিয়ার রসে।মগ্ন
হই,মুগ্ধ হই।কিন্তু মৃত্যু হবে, তার পর
দুনিয়ার চলার উপর বিচার
এগুলো বেলুম ভুলে যাই।
এভাবে কি চললে হবে? আসুন ভায়েরা,
সবাই এমন ভাবে চলি যেনও একটাই
আমাদের শেষ দিন।
মানে কখনোকারও পাওনা না রেখে,
কারও হক না মেরে সবসময় মৃত্যুর জন্য
প্রস্তুত থাকি।আর একমাত্র
আল্লাহকে সব সময়ই ভয় কর
ইসলামিক বিষয়
যেসব কারণে শরীর নাপাক হয়
এবং গোসল ফারয হয়।
____________________
(১) সহবাস করলে,
(২) স্বপ্নদোষ হলে,
(৩) স্বপ্নের কথা স্মরণ থাকুক
বা না থাকুক শরীরে, কাপড়ে বা
বিছানায় বীর্যের চিহ্ন
দেখতে পেলে,
(৪) স্বামী-স্ত্রীর মিলন হলে
বীর্যপাত হোক বা না হোক,
(৫) এছাড়া মহিলাদের মাসিক
ঋতুস্রাব ( হায়িয) বন্ধ হলে,
(৬) নিফাস ( সন্তান প্রসবের পর
যে রক্তস্রাব হয় ) বন্ধ হলে,
(৭) স্ত্রী-পুরুষ কারও উত্তেজনার
সাথে বীর্য বের হলে ফরয গোসল
ছাড়া সলাত হবে না ।
উল্লেখ্য কেউ ইসলাম গ্রহণ করলে,
মুর্দাকে গোসল দিলে এবং জুমু'আর
সলাতের জন্য গোসল করা সুন্নাত ।
—( মিশকাত : ৪১৫, ৪১৯, ৪২১)
*
*
post
*
*
Akram
এবং গোসল ফারয হয়।
____________________
(১) সহবাস করলে,
(২) স্বপ্নদোষ হলে,
(৩) স্বপ্নের কথা স্মরণ থাকুক
বা না থাকুক শরীরে, কাপড়ে বা
বিছানায় বীর্যের চিহ্ন
দেখতে পেলে,
(৪) স্বামী-স্ত্রীর মিলন হলে
বীর্যপাত হোক বা না হোক,
(৫) এছাড়া মহিলাদের মাসিক
ঋতুস্রাব ( হায়িয) বন্ধ হলে,
(৬) নিফাস ( সন্তান প্রসবের পর
যে রক্তস্রাব হয় ) বন্ধ হলে,
(৭) স্ত্রী-পুরুষ কারও উত্তেজনার
সাথে বীর্য বের হলে ফরয গোসল
ছাড়া সলাত হবে না ।
উল্লেখ্য কেউ ইসলাম গ্রহণ করলে,
মুর্দাকে গোসল দিলে এবং জুমু'আর
সলাতের জন্য গোসল করা সুন্নাত ।
—( মিশকাত : ৪১৫, ৪১৯, ৪২১)
*
*
post
*
*
Akram
prem ar golpo
কি কাজে যেন বাইরে গেলাম
ভুলে গিয়েছি। ভুলে যাওয়ার
একটা কারনও আছে।
কারণটা হচ্ছে আমার গল্পের
শিরোনাম। বাহিরে কারেন্ট নাই।
বাসা থেকে বের হয়ে একটা মোর
ঘুরলাম। ম্যাক্সিমাম বাসায় কোন
আলো জ্বলছে না। কিন্তু মনের যখন
মিল হয় তখন তারা আর
দূরে থাকতে পারে না এর প্রমান
আমি আজই পেলাম। একটি বাসায়
আলো জ্বলছিল তা আমি দূর থেকেই
দেখলাম। একটা সময়
আমি হাঁটতে হাঁটতে বাসাটার
একদমই কাছে চলে আসলাম। দোতলায়
আলো জ্বলছিল, রাস্তার পাসেই
বিল্ডিং। ঐ যে বলেছিলাম মনের
মিল যখন হয় তখন তারা আর
দূরে থাকতে পারে না। সামনেই
ভাঙা ম্যানহোল ছিল যেহেতু
পরিচিত রাস্তা, আগে থেকেই
জানতাম। চাদের
আলো আমাকে দেখিয়ে দিল তা।
কি ভেবে যেন চাঁদ মামাকে ওইদিন
একটা থ্যাংকস দিলাম। ভাবলাম
উপরে তাকিয়ে চাঁদ মামাকে একবার
দেখেই না হয় নেই।
উপরে তাকিয়ে প্রথমবারের মত
আমি হারিয়ে গেলাম প্রেমের
সাগরে!! নাহ চাঁদ মামাকে ওইদিন
আর দেখিনি। দোতলার বারান্দায়
যাকে দেখলাম সে আর কেউ না!
সে যেন স্বর্গীয় পরী! রাস্তায়
আলো না থাকায় সে আমাকে দেখল
না। কিন্তু আমি তাকে দেখেই
চললাম। পরের দিন খোজ নিলাম
আমার চেয়ে ২ ক্লাশ ছোট। প্রায়
দিনই খেয়াল করলাম
মেয়েটি বিকেলবেলায় প্রায়
প্রতিদিনই বারান্দায় বসে। আমার
আনাগোনা বিকেলে যেন
আরো বেড়ে গেলো।
মেয়েটি আগে তাকাত না, কিন্তু
কেন জানি ইদানিং তাকায়।
আমি মনে মনে ভেবে চলি ,আমি কি
তার মনে কিছুটা হোলেও
জায়গা পেয়েছি??
এখন আমি তাকে আমার মনের
কথা কি করে জানাই
তা সারাক্ষনি ভাবছি। কল অব
ডিউটি খেলছিলাম । আগে ভালই
আগাচ্ছিলাম কিন্তু এখন আর
আগাতে পারছি না। ফিফা খেলার
সময় আগে যেখানে ব্রাজিল
নিয়ে আর্জেন্টিনা কে এক
হালি গোল না দিয়ে উঠতাম না এখন
সেখানে বিপক্ষ দলের মাছি নামক
প্লেয়ার একাই ৪ টা দেয়। কিন্তু
আমি গোলের দেখা পাই না! একদিন
বিকেলে নামলাম
দেখি পিচ্চিরা ওর বাসার
সামনে ক্রিকেট খেলছে।
আমি জোরপূর্বক যোগদান করলাম।
মেয়েটি যখনি বারান্দায়
আসলো সাথে সাথে মোবাইল বের
করে কানে লাগিয়ে বললাম। "
হ্যালো দোস্ত কেমন আছিস??
………………আমি কুমিল্লা ক্যাডেট
থেকে এইবার এইচ এস
সি দিলাম…………… আমি খুব ভাল
ছেলে…………………।। আমার সম্পর্কে সবই
বললাম কথিত বন্ধু কে। বলার
ফাকে একটু তাকালাম
দেখি পিচ্চিদের খেলা দেখছে আর
মিটি মিটি হাসছে। কিছুটা হোলেও
শান্তি পেলাম!
পরের দিনঃ
টুপটাপ করে বৃষ্টি পরছিল। আম্মু
আমাকে পাঠালেন চিনি আনতে ,
মেহমান নাকি আসবে। ঐ যে বললাম
মনের মিল; বারান্দায় বসে বই
পড়ছিল; লালরঙের
পোষাকে তাকে তখন দারুন লাগছিল!!
তার মায়াবি চোখদুটো যেন মনের
রঙে রাঙ্গানো,
মেহেদি দেওয়া হাতদুটো যেন
বাগানের লাল ফুল!!
আমি তাকে মনের কথা বলার এর
চাইতে ভাল সময় আর মনে হয় পাব
না। ছাতাটা ফেলে দিলাম
দাঁড়ালাম রাস্তার ঠিক মাঝখানে।
ফোনটা হাতে নিলাম।
কী প্যাডে কোন ছোঁয়া ছাড়াই
বন্ধুকে কল দিলাম। বললাম "
হ্যালো দোস্ত কেমন আছিস?
আজকে আমি তোকে একটা মেয়ের
কথা বলব
যাকে আমি ভালবেসে ফেলেছি।
সে আমাকে ভালোবাসে কিনা
জানি না….." ।
আমি উলটো দিকে ঘুরে ছিলাম।
"সে কি ড্রেস পড়েছে জানিস?? লাল
সালোয়ার, ওকে দারুন লাগছে আজ!
কি করে বুঝব ও আমায়
ভালবাসে কিনা??, কি বললি ?? ও
একটা কিছু আমার
দিকে ছুড়ে মারলে বুঝব যে ও আমায়
ভালবাসে??"
ঠায় দারিয়া রইলাম কিছুক্ষন। একটু
পর হঠাৎ মাথায় কি যেন এসে লাগে !!
দেখলাম ও আমার
দিকে তাকিয়ে আছে……
আমি আনন্দে অনেকটা আত্মহারা হয়ে
মাটিতে লুটিয়ে পরলাম……আঘাত
একটু বেশিই লেগেছিল। কিছুক্ষনের
জন্য সেন্সলেস হয়েছিলাম কত আর ৫
কি ছয় মিনিট। চোখ খোলার পর
মনে হোল আমি যেন
স্বর্গে চলে গেছি!! আমি গ্যারেজে!
সেই মেয়েটি আমার মাথায় বরফ
ডলছে!!
গ্যারেজে দারোয়ান ছিল।
আমাকে বলল, "হঠাৎ পইড়া গেলেন
কেন ভাই??" আমাকে কিছু
বলতে দেওয়ার আগেই মেয়েটা বলল,
আঙ্কেল দোষটা আমার। আসলে ছোট
একটা ফুলের টব নিচে ফেলেছিলাম
উনি নিচ থেকে চাচ্ছিলেন ।
ভুলে ওটা ওনার মাথায় ছুরে মারি।
যাওয়ার সময় আমাকে মেয়েটা বলল
এখনো কি পেইন করছে??
আমি বললাম সারা জীবন আমি এরকম
পেইন চাই!!! ফোন নম্বরটা দিয়ে বলল,
"কথা হবে তো??"……………।ফেরার সময়
পা ঠিক আসল জায়গায়ই পড়ল!! যাই
হোক এইটাও অনেক সুইট লাগছে!!!!
ট্যাগসমূহ:premer golpo
|
প্রকাশিত লেখা বা মন্তব্য
সম্পূর্ণভাবেই লেখক/মন্তব্যকারীর
নিজস্ব অভিমত। এর জন্য ক্যাডেট
কলেজ ব্লগ কর্তৃপক্ষকে কোনভাবেই
দায়ী করা চলবেনা।
মেয়েটিকে ভালবেসে ফেলেছি
♥♥♥♥"
ভুলে গিয়েছি। ভুলে যাওয়ার
একটা কারনও আছে।
কারণটা হচ্ছে আমার গল্পের
শিরোনাম। বাহিরে কারেন্ট নাই।
বাসা থেকে বের হয়ে একটা মোর
ঘুরলাম। ম্যাক্সিমাম বাসায় কোন
আলো জ্বলছে না। কিন্তু মনের যখন
মিল হয় তখন তারা আর
দূরে থাকতে পারে না এর প্রমান
আমি আজই পেলাম। একটি বাসায়
আলো জ্বলছিল তা আমি দূর থেকেই
দেখলাম। একটা সময়
আমি হাঁটতে হাঁটতে বাসাটার
একদমই কাছে চলে আসলাম। দোতলায়
আলো জ্বলছিল, রাস্তার পাসেই
বিল্ডিং। ঐ যে বলেছিলাম মনের
মিল যখন হয় তখন তারা আর
দূরে থাকতে পারে না। সামনেই
ভাঙা ম্যানহোল ছিল যেহেতু
পরিচিত রাস্তা, আগে থেকেই
জানতাম। চাদের
আলো আমাকে দেখিয়ে দিল তা।
কি ভেবে যেন চাঁদ মামাকে ওইদিন
একটা থ্যাংকস দিলাম। ভাবলাম
উপরে তাকিয়ে চাঁদ মামাকে একবার
দেখেই না হয় নেই।
উপরে তাকিয়ে প্রথমবারের মত
আমি হারিয়ে গেলাম প্রেমের
সাগরে!! নাহ চাঁদ মামাকে ওইদিন
আর দেখিনি। দোতলার বারান্দায়
যাকে দেখলাম সে আর কেউ না!
সে যেন স্বর্গীয় পরী! রাস্তায়
আলো না থাকায় সে আমাকে দেখল
না। কিন্তু আমি তাকে দেখেই
চললাম। পরের দিন খোজ নিলাম
আমার চেয়ে ২ ক্লাশ ছোট। প্রায়
দিনই খেয়াল করলাম
মেয়েটি বিকেলবেলায় প্রায়
প্রতিদিনই বারান্দায় বসে। আমার
আনাগোনা বিকেলে যেন
আরো বেড়ে গেলো।
মেয়েটি আগে তাকাত না, কিন্তু
কেন জানি ইদানিং তাকায়।
আমি মনে মনে ভেবে চলি ,আমি কি
তার মনে কিছুটা হোলেও
জায়গা পেয়েছি??
এখন আমি তাকে আমার মনের
কথা কি করে জানাই
তা সারাক্ষনি ভাবছি। কল অব
ডিউটি খেলছিলাম । আগে ভালই
আগাচ্ছিলাম কিন্তু এখন আর
আগাতে পারছি না। ফিফা খেলার
সময় আগে যেখানে ব্রাজিল
নিয়ে আর্জেন্টিনা কে এক
হালি গোল না দিয়ে উঠতাম না এখন
সেখানে বিপক্ষ দলের মাছি নামক
প্লেয়ার একাই ৪ টা দেয়। কিন্তু
আমি গোলের দেখা পাই না! একদিন
বিকেলে নামলাম
দেখি পিচ্চিরা ওর বাসার
সামনে ক্রিকেট খেলছে।
আমি জোরপূর্বক যোগদান করলাম।
মেয়েটি যখনি বারান্দায়
আসলো সাথে সাথে মোবাইল বের
করে কানে লাগিয়ে বললাম। "
হ্যালো দোস্ত কেমন আছিস??
………………আমি কুমিল্লা ক্যাডেট
থেকে এইবার এইচ এস
সি দিলাম…………… আমি খুব ভাল
ছেলে…………………।। আমার সম্পর্কে সবই
বললাম কথিত বন্ধু কে। বলার
ফাকে একটু তাকালাম
দেখি পিচ্চিদের খেলা দেখছে আর
মিটি মিটি হাসছে। কিছুটা হোলেও
শান্তি পেলাম!
পরের দিনঃ
টুপটাপ করে বৃষ্টি পরছিল। আম্মু
আমাকে পাঠালেন চিনি আনতে ,
মেহমান নাকি আসবে। ঐ যে বললাম
মনের মিল; বারান্দায় বসে বই
পড়ছিল; লালরঙের
পোষাকে তাকে তখন দারুন লাগছিল!!
তার মায়াবি চোখদুটো যেন মনের
রঙে রাঙ্গানো,
মেহেদি দেওয়া হাতদুটো যেন
বাগানের লাল ফুল!!
আমি তাকে মনের কথা বলার এর
চাইতে ভাল সময় আর মনে হয় পাব
না। ছাতাটা ফেলে দিলাম
দাঁড়ালাম রাস্তার ঠিক মাঝখানে।
ফোনটা হাতে নিলাম।
কী প্যাডে কোন ছোঁয়া ছাড়াই
বন্ধুকে কল দিলাম। বললাম "
হ্যালো দোস্ত কেমন আছিস?
আজকে আমি তোকে একটা মেয়ের
কথা বলব
যাকে আমি ভালবেসে ফেলেছি।
সে আমাকে ভালোবাসে কিনা
জানি না….." ।
আমি উলটো দিকে ঘুরে ছিলাম।
"সে কি ড্রেস পড়েছে জানিস?? লাল
সালোয়ার, ওকে দারুন লাগছে আজ!
কি করে বুঝব ও আমায়
ভালবাসে কিনা??, কি বললি ?? ও
একটা কিছু আমার
দিকে ছুড়ে মারলে বুঝব যে ও আমায়
ভালবাসে??"
ঠায় দারিয়া রইলাম কিছুক্ষন। একটু
পর হঠাৎ মাথায় কি যেন এসে লাগে !!
দেখলাম ও আমার
দিকে তাকিয়ে আছে……
আমি আনন্দে অনেকটা আত্মহারা হয়ে
মাটিতে লুটিয়ে পরলাম……আঘাত
একটু বেশিই লেগেছিল। কিছুক্ষনের
জন্য সেন্সলেস হয়েছিলাম কত আর ৫
কি ছয় মিনিট। চোখ খোলার পর
মনে হোল আমি যেন
স্বর্গে চলে গেছি!! আমি গ্যারেজে!
সেই মেয়েটি আমার মাথায় বরফ
ডলছে!!
গ্যারেজে দারোয়ান ছিল।
আমাকে বলল, "হঠাৎ পইড়া গেলেন
কেন ভাই??" আমাকে কিছু
বলতে দেওয়ার আগেই মেয়েটা বলল,
আঙ্কেল দোষটা আমার। আসলে ছোট
একটা ফুলের টব নিচে ফেলেছিলাম
উনি নিচ থেকে চাচ্ছিলেন ।
ভুলে ওটা ওনার মাথায় ছুরে মারি।
যাওয়ার সময় আমাকে মেয়েটা বলল
এখনো কি পেইন করছে??
আমি বললাম সারা জীবন আমি এরকম
পেইন চাই!!! ফোন নম্বরটা দিয়ে বলল,
"কথা হবে তো??"……………।ফেরার সময়
পা ঠিক আসল জায়গায়ই পড়ল!! যাই
হোক এইটাও অনেক সুইট লাগছে!!!!
ট্যাগসমূহ:premer golpo
|
প্রকাশিত লেখা বা মন্তব্য
সম্পূর্ণভাবেই লেখক/মন্তব্যকারীর
নিজস্ব অভিমত। এর জন্য ক্যাডেট
কলেজ ব্লগ কর্তৃপক্ষকে কোনভাবেই
দায়ী করা চলবেনা।
মেয়েটিকে ভালবেসে ফেলেছি
♥♥♥♥"
fun
মেয়েদের বদমায়েশি,
রাস্তায় এক বুড়ো লোক এক মেয়ের
সাথে ধাক্কা লাগার পর,
বুড়ো :- I'm Sorry!!!!!
মেয়ে :- যত্তসব অন্ধ নাকি?
চোখে দেখো না?
মেয়েটি কিছুদূর যেতেই এক স্মার্ট
ছেলের
সাথে ধাক্কা
লাগে।
ছেলে উফফফ I'm Sorry! আপনার
লাগেনি তো?
মেয়ে :- it's okay.
না আমি ঠিক আছি।
ছেলে :- আমরা বন্ধু হতে পারি?
মেয়ে :- অবশ্যই।
ছেলে :- তাহলে, এক কাপ
চা হয়ে যাক?
মেয়ে :- হ্যাঁ চলুন।
ছেলে আর মেয়ে চলে যাওয়ার সময়
বুড়ো বলল,
অই ফাজিল মাইয়া আমার sorry
তে কি spelling ভুল ছিল
রাস্তায় এক বুড়ো লোক এক মেয়ের
সাথে ধাক্কা লাগার পর,
বুড়ো :- I'm Sorry!!!!!
মেয়ে :- যত্তসব অন্ধ নাকি?
চোখে দেখো না?
মেয়েটি কিছুদূর যেতেই এক স্মার্ট
ছেলের
সাথে ধাক্কা
লাগে।
ছেলে উফফফ I'm Sorry! আপনার
লাগেনি তো?
মেয়ে :- it's okay.
না আমি ঠিক আছি।
ছেলে :- আমরা বন্ধু হতে পারি?
মেয়ে :- অবশ্যই।
ছেলে :- তাহলে, এক কাপ
চা হয়ে যাক?
মেয়ে :- হ্যাঁ চলুন।
ছেলে আর মেয়ে চলে যাওয়ার সময়
বুড়ো বলল,
অই ফাজিল মাইয়া আমার sorry
তে কি spelling ভুল ছিল
সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪
মজাৱ কথা
এলাকার মুরের চায়ের দোকানে,
বিভিন্ন স্কুল কলেজের
পাশে অথবা এলাকার
গলিতে আড্ডা মারে নাই এমন
পুলাপান খুব কমই আছে।
এই আড্ডাটা খারাপ বলবোনা, কিন্তু
আমরা মাঝে মাঝে এমন কিছু
করে বসি তাতে সেটা অসাজামিক
পর্যায়ে চলে যায়।
মেয়েদেরকে ইফটেজিং করার মত
দন্ডনীয় অপরাধ গুলোও করা হয়।
আজ সেইরকমি একটা কাহিনী শেয়ার
করি...
(সংগত কারনে এখানে ছব্দ নাম
ব্যবহার করছি)
-দুস্ত দেখ দেখ জটিল একটা মাল
আইতাছে, বোরকা পড়া মুখ
ঢাকা কিন্তু কি সুন্দর লাগতাছে...
- আরিফ তাকিয়ে দেখে বলল হু দুস্ত
জটিল মাল তো, এই জিনিস এতদিন কই
আছিল।
মেয়েটা যখন ওদের cross
করে যাচ্ছিল..
- আরিফ বলে উঠলো মালটার চোখ
গুলা যেই সুন্দর, ভিতরটা না জানি কত
সুন্দর..
- সবাই হু হু করে হেসে উঠলো, শিষ
বাজাতে থাকলো...
আরো আজেবাজে কথা বলে ওরা হাসাহাসি করতে লাগলো..
তারপর..
দুপুরের দিকে যে যার
বাড়িতে চলে গেল। আরিফ
দুপুরে খেতে বসছে এমন সময় ওর বোন
কেয়া কলেজ থেকে বাসায় ফিরেছে।
- কেয়া আরিফের সামনে এসে বলল
ভাইয়া মালটার চোখ গুলো খুব সুন্দর
তাই না..... ছিঃ
- আরিফ বোনের দিকে তাকালো,
উঠে দাড়িয়ে বাড়িতে থেকে বেড়িয়ে গেল।
সেই যে গেল ৬-৭ মাস আর বাড়িতেই
ফেরেনি।বোরকা পড়া অবস্থায়
নিজের বোনকে চিনতে পারে নাই।
নিজের বোন নিজের
দ্বারা ইফটিজিংয়ের স্বীকার ...।
কোন মুখ নিয়ে বোনের
সামনে দাড়াবে...
# পরবর্তীকালে_আরিফের_জীবনে_
আমূল_পরিবর্তন_এসেছিল ।
এরকম ঘটনা যে আপনার
জীবনে ঘটবে তা কিন্তু নয়। কিন্তু যখন
অন্যের বোনকে ইফটিজিং করি তখন
যেন অন্তত নিজের বোনের কথা একটু
চিন্তা করি। অনেকে বলে আমার
কোন বোন নাই, আমার কোন
চিন্তা নাই। ভাই আপনার মা ও
কিন্তু একজন নারি। উনার গর্ভেই
আপনার জন্ম। কোন নারিকে অসম্মান
করার আগে নিজের মার কথা একবার
চিন্তা করুন।
লিখাঃ কনফিউজড ফিলিং
বিভিন্ন স্কুল কলেজের
পাশে অথবা এলাকার
গলিতে আড্ডা মারে নাই এমন
পুলাপান খুব কমই আছে।
এই আড্ডাটা খারাপ বলবোনা, কিন্তু
আমরা মাঝে মাঝে এমন কিছু
করে বসি তাতে সেটা অসাজামিক
পর্যায়ে চলে যায়।
মেয়েদেরকে ইফটেজিং করার মত
দন্ডনীয় অপরাধ গুলোও করা হয়।
আজ সেইরকমি একটা কাহিনী শেয়ার
করি...
(সংগত কারনে এখানে ছব্দ নাম
ব্যবহার করছি)
-দুস্ত দেখ দেখ জটিল একটা মাল
আইতাছে, বোরকা পড়া মুখ
ঢাকা কিন্তু কি সুন্দর লাগতাছে...
- আরিফ তাকিয়ে দেখে বলল হু দুস্ত
জটিল মাল তো, এই জিনিস এতদিন কই
আছিল।
মেয়েটা যখন ওদের cross
করে যাচ্ছিল..
- আরিফ বলে উঠলো মালটার চোখ
গুলা যেই সুন্দর, ভিতরটা না জানি কত
সুন্দর..
- সবাই হু হু করে হেসে উঠলো, শিষ
বাজাতে থাকলো...
আরো আজেবাজে কথা বলে ওরা হাসাহাসি করতে লাগলো..
তারপর..
দুপুরের দিকে যে যার
বাড়িতে চলে গেল। আরিফ
দুপুরে খেতে বসছে এমন সময় ওর বোন
কেয়া কলেজ থেকে বাসায় ফিরেছে।
- কেয়া আরিফের সামনে এসে বলল
ভাইয়া মালটার চোখ গুলো খুব সুন্দর
তাই না..... ছিঃ
- আরিফ বোনের দিকে তাকালো,
উঠে দাড়িয়ে বাড়িতে থেকে বেড়িয়ে গেল।
সেই যে গেল ৬-৭ মাস আর বাড়িতেই
ফেরেনি।বোরকা পড়া অবস্থায়
নিজের বোনকে চিনতে পারে নাই।
নিজের বোন নিজের
দ্বারা ইফটিজিংয়ের স্বীকার ...।
কোন মুখ নিয়ে বোনের
সামনে দাড়াবে...
# পরবর্তীকালে_আরিফের_জীবনে_
আমূল_পরিবর্তন_এসেছিল ।
এরকম ঘটনা যে আপনার
জীবনে ঘটবে তা কিন্তু নয়। কিন্তু যখন
অন্যের বোনকে ইফটিজিং করি তখন
যেন অন্তত নিজের বোনের কথা একটু
চিন্তা করি। অনেকে বলে আমার
কোন বোন নাই, আমার কোন
চিন্তা নাই। ভাই আপনার মা ও
কিন্তু একজন নারি। উনার গর্ভেই
আপনার জন্ম। কোন নারিকে অসম্মান
করার আগে নিজের মার কথা একবার
চিন্তা করুন।
লিখাঃ কনফিউজড ফিলিং
রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৪
যদি তুমি সূর্যেৱ মত
যদি তুমি সূর্যেৱ মত আলো দিতে চাও,
তাহলে প্ৰথমে তোমাকে তাৱ মত
পুড়তে হবে।
_এডলফ হিটলাৱ
তাহলে প্ৰথমে তোমাকে তাৱ মত
পুড়তে হবে।
_এডলফ হিটলাৱ
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)